থানা থেকে লুট হওয়া আগ্নেয়াস্ত্র এখন সন্ত্রাসীদের হাতে হাতে ঘুরছে এবং চুরি, ছিনতাই, এমনকি হত্যাকাণ্ডের মতো ভয়ঙ্কর অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে ব্যবহৃত হচ্ছে।
আসন্ন নির্বাচনকে সামনে রেখে এই পরিস্থিতি আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর জন্য বড় উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই অপতৎপরতা মোকাবেলায় ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) রাজধানীতে বিশেষ অস্ত্র উদ্ধার অভিযানের পরিকল্পনা করেছে এবং র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) কেও সারা দেশে বিশেষ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
সাম্প্রতিক সময়ে লুট হওয়া অস্ত্র ব্যবহার করে একাধিক অপরাধের ঘটনা ঘটেছে, যা জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে। গত মে মাসে চট্টগ্রামের পাহাড়তলী থানা থেকে লুট হওয়া একটি রিভলবার ও গুলিসহ ছিনতাইকারীকে আটক করা হয়।
আটক ব্যক্তিরা পুলিশকে জানায়, এই অস্ত্র ব্যবহার করে তারা নিয়মিত ছিনতাই ও লুটপাট চালাতো। এর আগে, গত ১৭ এপ্রিল চট্টগ্রামের ডবলমুরিং থানা এলাকা থেকে লুট হওয়া অস্ত্রসহ এক ব্যক্তিকে ছিনতাইয়ের অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়।
এই ধরনের অস্ত্রের ব্যবহার যে কতটা ভয়াবহ হতে পারে, তার প্রমাণ পাওয়া যায় গত বছরের ৩০ নভেম্বর মুন্সিগঞ্জের শ্রীনগরে সংঘটিত এক হত্যাকাণ্ডে। শাহিদা আক্তার নামের এক তরুণীকে গুলি করে হত্যা করা হয়। পুলিশি তদন্তে বেরিয়ে আসে, হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত পিস্তলটি ঢাকার ওয়ারী থানা থেকে লুট করা হয়েছিল এবং তরুণীর বন্ধু তৌহিদই তাকে হত্যা করে।
পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, গত ৫ আগস্টের রাজনৈতিক অস্থিরতার সময় বিপুল সংখ্যক অস্ত্র খোয়া গেছে, যা এখন অপরাধীদের হাতে চলে গেছে এবং দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির জন্য মারাত্মক হুমকি সৃষ্টি করেছে।
আসন্ন নির্বাচনকে কেন্দ্র করে অস্ত্রের এই ঝনঝনানি আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। ছোট ছোট অস্ত্রের চালান দেশের বাইরে থেকে ও পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে। ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস্) নজরুল ইসলাম বলেন, যখনই নির্বাচন আসে বা রাজনৈতিক অস্থিরতা তৈরি হয়, তখন অস্ত্রের ব্যবহার বাড়ে।
৫ আগস্টের ঘটনাকে কেন্দ্র করে অনেক অস্ত্র খোয়া গেছে। আমরা অভিযান অব্যাহত রেখেছি এবং নির্বাচন সামনে রেখে যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হবে।
এই পরিস্থিতিতে ডিএমপি কঠোর অবস্থান নিয়েছে। পেশিশক্তি প্রদর্শন এবং অস্ত্রের মাধ্যমে সহিংসতা সৃষ্টির যেকোনো চেষ্টার বিরুদ্ধে সক্রিয়ভাবে কাজ করছে পুলিশ।
অন্যদিকে, র্যাবের প্রতিটি ব্যাটালিয়নকে নিজ নিজ এলাকায় অস্ত্র উদ্ধারে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে বার্তা পাঠানো হয়েছে, যাতে নির্বাচনের আগে অবৈধ অস্ত্রের দৌরাত্ম্য কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর এই সমন্বিত উদ্যোগ কতটা সফল হয়, সেটাই এখন দেখার বিষয়।
আসন্ন নির্বাচনকে সামনে রেখে এই পরিস্থিতি আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর জন্য বড় উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই অপতৎপরতা মোকাবেলায় ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) রাজধানীতে বিশেষ অস্ত্র উদ্ধার অভিযানের পরিকল্পনা করেছে এবং র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) কেও সারা দেশে বিশেষ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
সাম্প্রতিক সময়ে লুট হওয়া অস্ত্র ব্যবহার করে একাধিক অপরাধের ঘটনা ঘটেছে, যা জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে। গত মে মাসে চট্টগ্রামের পাহাড়তলী থানা থেকে লুট হওয়া একটি রিভলবার ও গুলিসহ ছিনতাইকারীকে আটক করা হয়।
আটক ব্যক্তিরা পুলিশকে জানায়, এই অস্ত্র ব্যবহার করে তারা নিয়মিত ছিনতাই ও লুটপাট চালাতো। এর আগে, গত ১৭ এপ্রিল চট্টগ্রামের ডবলমুরিং থানা এলাকা থেকে লুট হওয়া অস্ত্রসহ এক ব্যক্তিকে ছিনতাইয়ের অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়।
এই ধরনের অস্ত্রের ব্যবহার যে কতটা ভয়াবহ হতে পারে, তার প্রমাণ পাওয়া যায় গত বছরের ৩০ নভেম্বর মুন্সিগঞ্জের শ্রীনগরে সংঘটিত এক হত্যাকাণ্ডে। শাহিদা আক্তার নামের এক তরুণীকে গুলি করে হত্যা করা হয়। পুলিশি তদন্তে বেরিয়ে আসে, হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত পিস্তলটি ঢাকার ওয়ারী থানা থেকে লুট করা হয়েছিল এবং তরুণীর বন্ধু তৌহিদই তাকে হত্যা করে।
পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, গত ৫ আগস্টের রাজনৈতিক অস্থিরতার সময় বিপুল সংখ্যক অস্ত্র খোয়া গেছে, যা এখন অপরাধীদের হাতে চলে গেছে এবং দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির জন্য মারাত্মক হুমকি সৃষ্টি করেছে।
আসন্ন নির্বাচনকে কেন্দ্র করে অস্ত্রের এই ঝনঝনানি আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। ছোট ছোট অস্ত্রের চালান দেশের বাইরে থেকে ও পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে। ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস্) নজরুল ইসলাম বলেন, যখনই নির্বাচন আসে বা রাজনৈতিক অস্থিরতা তৈরি হয়, তখন অস্ত্রের ব্যবহার বাড়ে।
৫ আগস্টের ঘটনাকে কেন্দ্র করে অনেক অস্ত্র খোয়া গেছে। আমরা অভিযান অব্যাহত রেখেছি এবং নির্বাচন সামনে রেখে যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হবে।
এই পরিস্থিতিতে ডিএমপি কঠোর অবস্থান নিয়েছে। পেশিশক্তি প্রদর্শন এবং অস্ত্রের মাধ্যমে সহিংসতা সৃষ্টির যেকোনো চেষ্টার বিরুদ্ধে সক্রিয়ভাবে কাজ করছে পুলিশ।
অন্যদিকে, র্যাবের প্রতিটি ব্যাটালিয়নকে নিজ নিজ এলাকায় অস্ত্র উদ্ধারে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে বার্তা পাঠানো হয়েছে, যাতে নির্বাচনের আগে অবৈধ অস্ত্রের দৌরাত্ম্য কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর এই সমন্বিত উদ্যোগ কতটা সফল হয়, সেটাই এখন দেখার বিষয়।
বিশেষ প্রতিনিধি